সময়ের সাথে সাথে বয়স বাড়বে এটাই প্রকৃতি নিয়ম তারপর আমরা চাই নিজেকে তারুণ্য রাখতে। সেখান থেকে আমাদের একটা চিন্তা থাকে আমরা কি কি খাবো। যে খাবার তা আমরা খাবো আমাদের দেখতে তেমনি লাগবে। খাবারের মাধ্যমে আমরা তারুণ্য কে ধরে রাখতে পারি।
প্রথমে মনে রাখতে হবে কি কি খাবার খেলে আমার শরীরে তারুণ্য বোথ তা থাকবে। অনেক ধরণের খাবার আসে যা আমাদের তারুণ্যকে নষ্ট করতে সাহায্য করে, যেমন ফার্স্ট ফুড , ফ্রাই ফুড বিশেষ করে যেগুলো খাবার খেলে ট্রান্সপোর্ট আমাদের শরীরে যাই এবং টক্সিন তৈরি করে। আমাদের নিজেদের অজান্তেই কিন্তু এধরণের খাবার খেয়ে এবং ইনজয় করি যাতে বুঝতেই পারসিনা যে জানার ওভাবেই আমাদের শরীরে টক্সটিন তৈরি করে ফেলসি। এই টক্সিন তৈরি হয়ে গেলেও আপনি কিন্তু সেগুলো বের করতে পারেন
কিছু কিছু জুস আসে সেগুলোর মাধ্যমে আপনি নিজেকে কিন্তু খুব ভালো রাখতে পারেন। প্রথমে আসছি কি ধরণের জুস খাবেন যেমন শশা অদা, মধু এবং লেবু। এটা যোনি আপনি ২ লিটার পানির মধ্যে ভিজিয়ে রাখেন এবং সারাদিন ওখান থেকে পানি খেয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনার বডি অনেক ভালো থাকবে। আবার অনেকে মনে করেন লেবু তার এসিডিটি হতে পারে তারা কিন্তু শশা ও লেবুর সাথে পুদিনা পাতা যোগ করে এই ড্রিঙ্কস তা তৈরি করতে পারেন। অনেকে হয়তো ভিজানো যে পানিটা থাকে সেটা খেতে হয়তো স্বস্তি বোধ করেন না তাদের ক্ষেত্রে ও বলার আসে আপনি জুস করে ব্ল্যান্ড করে ৩ বেলা খেতে পারেন।
পাশাপাশি কিছু খাবার আসে ডিম্ তা এভোইড করে যাই দুধ তা এভোইড করে যাই এই দুইটা জিনিস কিন্তু প্রতিদিনের মেনুতে রাখতে হবে, কারণ ডিমের যে আলবমেন এটা কিন্তু কোনো অল্টারনেটিভ নাই ,শুধু ডিম্ থেকে আলবমেন পেয়ে থাকি। এবং আলবমেন তা আমাদের বডির জন্য খুব উপকারী। অনেকে ডিমের কুসুম খান না , অনেকে মনে করেন ডিমের কুসুম এ কোলোস্ট্রল বেশি কিন্তু এখন রিসার্চ এ বলা হইসে আপনি অবশই ডিমের কুসুম খেতে পারবেন। টক দই ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে।